করোনা প্রতিরোধে প্রস্তুত ছিল না বিশ্বের কোন দেশ
Posted by: admin | Posted on: March 22, 2020০১:১০, ২২ মার্চ, ২০২০SaveShare
করোনা প্রতিরোধে প্রস্তুত ছিল না বিশ্বের কোন দেশ।ছবি: ইত্তেফাক
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্রস্তুত ছিল না বিশ্বের কোনো দেশই। এ কারণে ইতালি, স্পেন, আমেরিক ও ব্রিটেনের মতো দেশও এখন এই রোগ মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে, মৃত্যু ঠেকাতে পারছে না। বাংলাদেশেরও একই অবস্থা। বিশেষজ্ঞরা জানান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ শীর্ষ তালিকার দেশ। কিন্তু দুই মাস সময় ধরে বৈশ্বিক মহামারি হিসেবে আসা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশের তেমন প্রস্তুতি নেওয়া হয়নি।
বিষয়টিতে ততটা গুরুত্বও দেওয়া হয়নি। করোনা শনাক্তকরণ পরীক্ষা মাত্র একটি জায়গায় হচ্ছে। পর্যাপ্ত কিট ও পিপিইর সংকট রয়েছে। চিকিত্সক-নার্সসহ স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রীর সংকট। শপিং মল, হাসপাতাল, দোকানপাট—কোথাও স্যানিটাইজার, মাস্ক ও গাউন ব্যবহার হচ্ছে না। এমন অবস্থার মধ্যে চীন, ইতালি কিংবা ইরানের মতো করোনার বিস্তার ঘটলে দেশের অবস্থা হবে ভয়াবহ।
বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরো একজন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে দুই জন মারা গেলেন। সত্তরোর্ধ্ব এই ব্যক্তি বিদেশ ফেরত স্বজনের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। শারীরিক নানা জটিলতায় আক্রান্ত ছিলেন। রাজধানীতে ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার বাড়ির সবাইকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন চার জন। এতে করে দেশে এখন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ২৪ জন। গতকাল শনিবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, দেশে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে ৫০ জনকে। শুক্রবার এই সংখ্যা ছিল ৪৪। অর্থাত্ গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ছয় জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। আর বিদেশফেরতদের মধ্যে প্রায় ১৪ হাজার ২৬৪ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কভিড-১৯ মোকাবেলায় চীন থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক আনার চেষ্টা করছে সরকার। এজন্য প্রধানমন্ত্রীও সম্মতি দিয়েছেন। এদিকে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দুই বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। ইতালিতে মৃত্যু হয়েছে আরো এক বাংলাদেশি প্রবাসীর। নিউ ইয়র্কে মারা যাওয়া দুই জনই কুইন্সের বাসিন্দা ছিলেন। খবরে বলা হয়েছে, ইতালিতে মারা যাওয়া বাংলাদেশির নাম গোলাম মওলা। তিনি মিলান শহরে সপরিবারে বসবাস করেছিলেন। তার বাড়ি নোয়াখালী জেলার কোম্পানিগঞ্জে।
আরো পড়ুন: ইতালিতে এবার একদিনে রেকর্ড ৭৯৩ জনের মৃত্যু
রাষ্ট্রের কার্যকরী পদক্ষেপের পাশাপাশি প্রত্যেক নাগরিকের ব্যক্তিগত সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের মতো চরম বিপর্যয় থেকে কাটিয়ে উঠেছে চীন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যে চীনের এই মডেলকে বেশি ‘কার্যকর মডেল’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। বাংলাদেশে সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুতি আছে। ইতালি, স্পেনসহ বিশ্বের শতাধিক দেশ যেখানে করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমরা স্রেফ ভরসা করে বসে আছি আমাদের রাজনীতিবিদ আর কতিপয় দায়িত্বশীলের বক্তব্যেই। আক্রান্ত দেশসমূহে নিয়ন্ত্রণের জন্য তারা বিরামহীন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। নিয়ন্ত্রণে সরকারের পাশাপাশি সব রাজনৈতিক দল, সব পেশার মানুষ, ব্যবসায়ী কমিউনিটি, সাংস্কৃতিক সংগঠন, মানবাধিকার সংগঠনসহ সাধারণ মানুষ যার যার অবস্থান থেকে অংশগ্রহণ করছেন। অর্থাত্ পুরো দেশকে কোয়ারেন্টাইন পরিস্থিতি করেছেন। কিন্তু শুরুতেই কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি কোনো দেশ। যার কারণে পরিস্থিতি সামাল দিতে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট হলো সবই সরকার করবে। মনে হয় যেন আর কারো কোনো দায়িত্ব নেই। সব রাজনৈতিক দল, ব্যবসায়ী কমিউনিটি, এনজিও—তারা এখনো শুধু সমালোচনা করে যাচ্ছে, কিন্তু নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামেনি। তাদের কোনো দায়িত্ব পালনে দেখা যায়নি, শুধু বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। আরেক গ্রুপ আছে গুজব ছড়ানো নিয়ে ব্যস্ত। এটার সঙ্গেও সরকারবিরোধীদের একটি প্রচার। আর ওসবে মানুষজন বিশ্বাসও করছে। বিশ্বাসের এই ভাইরাসের সংক্রমণে বেকায়দায় পড়তে যাচ্ছে পুরো দেশ। বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকরা জানান, বিদেশফেরতদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এদিকে করোনা ভাইরাস মোকাবিলার জন্য সব দায়িত্ব মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। এরমধ্যে অর্থ বরাদ্দসহ সব নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন একের পর এক। কিন্তু আমলারা নানাভাবে কালক্ষেপণ করে পুরো কার্যক্রম বিলম্বিত করছেন। যার কারণে মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য বিভাগ হিমশিম খাচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মার্চের ১ তারিখের পর বিদেশফেরতদের তালিকার তথ্য বিমানবন্দর থেকে ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নেওয়া হয়েছে। যারা পালিয়ে আছেন তাদের খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে তালিকা সারা বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা বিদেশ থেকে এসেছেন, আমাদের কাছে তথ্য দেয়নি, আত্মগোপন করেছেন, তাদেরকে খুঁজে বের করে কোয়ারেন্টাইনে নেওয়া হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিত্সার জন্য শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটকে প্রস্তুত করার কথা ভাবছে সরকার। এছাড়া করোনা মোকাবিলায় কয়েক লাখ সুরক্ষা সরঞ্জাম দেশে এসেছে বলেও জানান তিনি। জাহিদ মালেক বলেন, করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য নতুন সাতটি মেশিন এসেছে। এরই মধ্যে ১০০ ইউনিট আইসিইউ স্থাপনের কাজ চলছে। নতুন করে আরো ৪০০ আইসিইউ ইউনিট স্থাপন করা হবে। গতকাল শনিবার থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত দেশের সব হাসপাতালে দর্শনার্থী নিষিদ্ধ করেছে সরকার। কোভিড-১৯ ভাইরাস মহামারি ছড়িয়ে পড়া রোধে বাংলাদেশ গতকাল মধ্যরাত থেকে ৩১ মার্চ মধ্যরাত পর্যন্ত ১০টি দেশ থেকে ফ্লাইট আগমন নিষিদ্ধ করেছে।
টোলারবাগের একটি বাসা লকডাউন
রাজধানীর মিরপুরে উত্তর টোলারবাগের একটি বাসায় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর পরিবার থাকায় পুরো ভবনটি লকডাউন করা হয়েছে। ওই ভবনে সদ্য কানাডা ও জাপান থেকে আসা কয়েকজন প্রবাসী রয়েছেন।
ইতালিতে হাঁচি দিতে দিতে বাংলাদেশির মৃত্যু
Posted by: admin | Posted on: March 19, 2020১৩:০৩, ১৭ মার্চ, ২০২০SaveShare3
সেন্টু খলিফা । ছবি: সংগৃহীত
কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরে বসা অবস্থায় হাঁচি দিতে থাকেন বাংলাদেশি প্রবাসী। এরইমধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে মুহূর্তেই মৃত্যু হয় তার। ইতালির জেনোভা শহরে রোববার স্থানীয় সময় রাত ১১টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে।
একটি সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মারা যাওয়া ওই বাংলাদেশি নাগরিকের নাম- সেন্টু খলিফা। তার বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। তিনি শরীয়তপুর জেলার ভুমখারা গ্রামের শাহজাহান খলিফার ছেলে।
এ বিষয়ে সেন্টুর প্রতিবেশি সেলিম দেওয়ান বলেন, ‘আমি প্রতি সপ্তাহে তার দোকানে আসা-যাওয়া করতাম। রবিবার রাতে দোকান বন্ধ করে বাসায় ফেরেন সেন্টু। এরপর বসা অবস্থায় হাঁচি দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুরুতর অসুস্থ পড়েন। এরপর তাৎক্ষণিক পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্স এসে পরীক্ষা করে দেখেন তিনি মারা গেছেন।’
আরও পড়ুন: দেশে করোনা রোগী দুই সংখ্যায় পৌঁছালো
জানা গেছে, কীভাবে সেন্টুর মৃত্যু হয়েছে তা খতিয়ে দেখছেন জেনোভার চিকিৎসকরা।
এ বিষয়ে সেলিম বলেন, ‘সেন্টুর শ্বাসকষ্ট আগে থেকেই ছিল। তার মৃত্যুর লক্ষণ অনেকটা করোনাভাইরাসে আক্রান্তের মতো। তবে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন কিনা তা নিশ্চিত নই আমরা। তার মৃত্যু রহস্য জানতে মরদেহ হাসপাতালে নিয়ে গেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।’
মুজিববর্ষ উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগের স্মারক সিলমোহর
Posted by: admin | Posted on: March 19, 2020০৮:০৫, ১৮ মার্চ, ২০২০
মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত স্মারক সিলমোহর প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগ। ইনসেটে স্মারক সিলমোহর। ছবি: ইত্তেফাক।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে ১৭ মার্চকে আন্তর্জাতিক বঙ্গবন্ধু দিবস আখ্যায়িত করে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত স্মারক সিলমোহর প্রকাশ করছে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগ-ইউএসপিএস। মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আবেদনে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটস পোস্ট অফিসে এই স্মারক ডাকচিহ্ন আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেন পোস্ট অফিসের সুপারভাইজার স্যালাজার ফাতিমা।
এর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্র পোস্টাল বিভাগ ও মুক্তধারা ফাউন্ডেশনকে এ মহতী উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানান। কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা তাঁর বক্তব্যে আজকের দিনটিকে একটি ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণ হিসেবে অভিহিত করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও বিশ্বজিৎ সাহা ও সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহিম রেজা নূর।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পোস্ট অফিসে রাখা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদ এবং উপদেষ্টা একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. নূরুন নবী।
বিশ্বজিৎ সাহা জানান, ১৭ মার্চ থেকে ৩০ দিনের জন্য শুধুমাত্র জ্যাকসন হাইটস পোস্ট অফিসে এই সিলমোহর সম্বলিত ডাক টিকিট কেনার সুযোগ থাকবে। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আন্তর্জাতিক বলয়ে বঙ্গবন্ধুকে নানানভাবে শ্রদ্ধা জানাবার উদ্যোগের অন্যতম একটি প্রয়াস। তিনি জানান, ২৬ মার্চ প্রকাশিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ডাক বিভাগের বিশেষ বুলেটিনে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত এই স্মারক। এই স্মারকটির নকশা করেছেন শিল্পী কে সি মং।
আরো পড়ুন: মুজিববর্ষ উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগের স্মারক সিলমোহর
বিশ্বজিৎ সাহা আরো জানান, প্রাথমিকভাবে স্মারক সিলমোহর সম্বলিত চিঠি যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগের মাধ্যমে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, কয়েকজন মন্ত্রী, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং নিউইয়র্কে জাতিসংঘের বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধিসহ বিশিষ্টজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আবেদনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র ডাক বিভাগ স্মারক ডাকচিহ্ন প্রকাশ করে। এছাড়া মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আবেদনে ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু যেদিন জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন সেদিনটিকে ‘বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে’ ঘোষণা করে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট। এছাড়া গত ১০ মার্চ ২০২০ স্টেট সিনেটর জন ল্যুর প্রস্তাবনায় বঙ্গবন্ধু জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে নিউইয়র্ক স্টেট বিশেষ রেজুলেশন পাশ করে।
তিন মানব পাচারকারীর ১২৫ বছর করে কারাদণ্ড
Posted by: admin | Posted on: March 15, 2020ভূমধ্যসাগরের তীরে পাওয়া সিরিয়ার তিন বছরের শিশু আয়লান কুর্দির লাশের ছবি
ভূমধ্যসাগরের তীরে পাওয়া সিরিয়ার তিন বছরের শিশু আয়লান কুর্দির লাশের ছবি কাঁপিয়ে দিয়েছিল সারাবিশ্ব। ২০১৫ সালে সে সিরিয়ার শরণার্থী সংকটের প্রতীক হয়ে উঠেছিল। সেই শিশু নিহতের ঘটনায় তিন মানব পাচারকারীকে ১২৫ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে তুরস্কের একটি আদালত। খবরঃ সিএনএনের
গত সপ্তাহে আদানা প্রদেশ থেকে তিন মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। শুক্রবার তাদের সাজা দেয় আদালত। বিচার শুরু হওয়ার পরই তারা পালিয়ে যায়। তাদের সঙ্গে তুরস্ক ও সিরিয়ার আরো কয়েক জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তুরস্কের মুগলা প্রদেশের বদরুম হাই ক্রিমিনাল কোর্ট দণ্ডপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যার অভিযোগ এনেছে।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া থেকে একটু ভালো জীবনের আশায় ইউরোপে পাড়ি দিতে চেয়েছিল শিশু আয়লান কুর্দির পরিবার। তুরস্কের বদরুম থেকে সাগরপথে গ্রিসের দ্বীপ কসে যাওয়ার সময় দুই সন্তানসহ কুর্দির স্ত্রী মারা যান। এর মধ্যে ছিলেন তিন বছরের আয়লান। মুগলা প্রদেশের বদরুমে সাগরের পাড়ে ভেসে আসা আয়লান কুর্দির নিথর দেহ পুরো বিশ্বকে বিস্মিত করে দেয়। সাড়ে চার বছর পর বিচার পেল আয়লানের পরিবার।
ইউরোপে শরণার্থীদের সীমান্ত খুলে রাখার প্রতিশ্রুতি এরদোগানের
Posted by: admin | Posted on: March 1, 2020ইউরোপের শরণার্থীদের জন্য সীমান্ত দরজা খোলা রাখার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন তুরস্ক প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেছেন, ইউরোপের উচিত ছিল তাদের ওয়াদা পালন করা। কারণ আগত শরণার্থীদের প্রতি গ্রীক পুলিশ টিয়ার সেল নিক্ষেপ করবে।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি রেসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, তার সরকার শরণার্থীদের তুরস্ক থেকে ইউরোপে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে। তিনি বলেছিলেন, আমরা এই দরজা বন্ধ করবো না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের উচিত তাদের প্রতশ্রুতি পালন করা।
২০১৫ সালের অভিবাসী সঙ্কটে দেখা গেছে প্রায় দশ লক্ষ লোক তুরস্ক হতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন দিয়েছিল। ২০১৬ সালে তুরস্ক ও ইউরোপীয় ইয়নিয়নের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল।
আরও পড়ুন: অবশেষে তালেবান-যুক্তরাষ্ট্র শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত
এরদোগান আরও বলেছেন, শুক্রবার হতে ১৮০০০ শরণার্থী তুর্কির সঙ্গে ইউরোপ সীমান্তে জড়ো হয়েছে এবং শনিবার এই সংখ্যা ৩০০০০ দাঁড়াবে। ইতোমধ্যে ৬০ লক্ষ্য সিরিয়ান নাগরিক যারা শরণার্থী বারবার সংকেত দিচ্ছে। তারা বলছে শরণার্থীদের নতুন চাপ সামাল দেওয়ারমতো অবস্থায় নেই তারা।
Important Links
Posted by: admin | Posted on: February 14, 2020Useful Links
African, Caribbean and Pacific (ACP) Observatory on Migration
AMADPOC (African Migration and Development Policy Centre)
AMIS (Centre for Advanced Migration Studies), University of Copenhagen, Denmark
BIRMM (Brussels Interdisciplinary Research centre on Migration and Minorities), Vrije Universiteit Brussel, Belgium
CEDEM ( Centre d’Études de l’Ethnicité et des Migrations), University of Liège, Belgium
CEMIS (Centre for Migration and Intercultural Studies), University of Antwerp, Belgium
CGM (Centre on Global Migration), University of Gothenburg, Sweden
CIM (Center for International Migration and Development), Germany
CIES-IUL (Centre for Research and Studies in Sociology), ISCTE – University Institute of Lisbon, Portugal
CMR (Centre of Migration Research), Warsaw University, Poland
COMPAS (Centre on Migration, Policy and Society), University of Oxford, United Kingdom
DEMIG (Department for Migration and Globalisation), Danube University Krems, Krems, Austria
DEUSTO (Research Unit on Migration, Management of Diversity and Social Cohesion), University of Deusto, Bilbao, Spain
European Commission (Migration and Home Affairs)
ERCOMER (European Centre on Migration and Ethnic Relations), University of Utrecht, The Netherlands
ESOMI (International Migration Sociology Team), University of A Coruña, Spain
EUI (European University Institute), Florence, Italy
FAFO (Institute for Labour and Social Research), Oslo, Norway
FIERI (The Forum Internazionale ed Europeo di Ricerche sull’Immigrazione), Turin, Italy
FLSHASE (Faculty of Language and Literature, Humanities, Arts and Education, University of Luxembourg), Luxembourg
Global Knowledge Partnership on Migration and Development (KNOMAD)
GEOMIGRACE (Geographic Migration Center), Charles University, Czech Republic
Global Forum on Migration and Development (GFMD)
GRITIM (Interdisciplinary research group in immigration), Universitat Pompeu Fabra, Spain
International Organisation of Employers (IOE), Global Forum on Migration & Development Business Mechanism
International Catholic Migration Commission (ICMC)
ICMPD (International Center for Migration Policy Development), Vienna, Austria
IGOT-UL (Institute de Geografia e Ordenamento deTerritório), University of Lisboa, Portugal
ILO (Migration and Development)
IZA (Institute of Labour Economic)
IMES (Institute for Migration & Ethnic Studies), University of Amsterdam. The Netherlands
IMIS (Institute for Migration Research and Intercultural Studies), University of Osnabrück, Germany
ICMHD (International Centre for Migration Health and Development)
IML (International Migration Laboratory), University of Trento, Trento, Italy
INED (Institut National d’Études Démographiques), Paris, France
InZENTIM (Interdisciplinary Centre for Integration and Migration Research), University of Duisburg-Essen, Germany
IMISCOE INSTITUTES (International Migration, Integration and Social Cohesion)
International Organization for Migration (IOM)
International Migration Institute (IMI)
ISR (Institute for Urban and Regional Research), Austrian Academy of Sciences,Vienna, Austria
ISF (Institute for Social Research Oslo), Norway
ISMU (Fondazione Ismu – Initiative e Studi sulla Multietnicità), Milan, Italy
International Training Center (ITC)-ILO
International Centre for Migration Policy Development (ICMPD)
Joint Migration and Development Initiative
LIMS (Leiden Interdisciplinary Migration Seminar), University of Leiden, The Netherlands
MACIMIDE (Maastricht Centre for Citizenship, Migration and Development), Maastricht University, The Netherlands
MDX (Middlesex University), London, United Kingdom
MIF (Migration Institute of Finland), Turku, Finland
MIM (Malmö Institute for Studies of Migration, Diversity and Welfare), Malmö University, Sweden
MiReKoc (Koç University), Istanbul,Turkey
MMB (Migration Mobilities Bristol), University of Bristol, Bristol, United Kingdom
MMIC (Monash Migration and Inclusion Centre), Monash University, Melbourne, Australia
MPI-MMG (Max Planck Institute for the Study of Religious and Ethnic Diversity), Göttingen, Germany
MPI (Migration Policy Institute), USA
NIDI (Netherlands Interdisciplinary Demographic Institute), The Hague, The Netherlands
NOVA (Norwegian Social Research), Oslo, Norway
NTNU (NTNU Social Research Centre for Diversity and Inclusion), Trondheim, Norway
OU (Open University London), London, UK
OECD (Migration and Development)
OSCE (Organisation for Security and Co-operation in Europe), Migration
PICUM (Platform for International Cooperation on Undocumented Migrants), Brussels Belgium
PLUS-MMG (Paris Lodron University of Salzburg), Salzburg, Austria
PRIO (Peace Research Institute Oslo), Oslo Norway
REMESO (Institute for Research on Migration, Ethnicity and Society), Linköping University, Sweden
RUHR-UNIVERSITAET BOCHUM, Germany
RYERSON UNIVERSITY – Toronto, Canada
SCIENCES PO, Paris, France
SCMR (Sussex Center for Migration Research), University of Sussex, Falmer, Brighton, United Kingdom
SDC Network on Migration & Development
SFM (Swiss Forum for Migration and Population Studies), the University of Neuchâtel, Switzerland
The Migration Observatory informs debates on international migration and public policy
The World Bank (Migration and Remittances Data)
UNISHEF (University of Sheffield), Sheffield, United Kingdom
UNIVE (Ca’Foscari University), Venezia, Italy
UNIVERSITY COLLEGE CORK, Ireland
UNHCR (Migration and Development)
United Nations University (Migration and Development)
United Nations Institute for Training and Research (UNITAR)
United Nations Commission on Population and Development
URMIS (Unité de recherches Migrations et Société), Department of Sociology of the University of Nice Sophia Antipolis, France
WANNE database (Organisations active in the field of Migration & Development)